Helping The others Realize The Advantages Of ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি হারভেস্টিং
Helping The others Realize The Advantages Of ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি হারভেস্টিং
Blog Article
ফরিদপুরে ধানের ভালো দামে কৃষকের মুখে হাসি
চন্দ্রমল্লিকা তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় ভালো জন্মে। বাংলাদেশে শীতকালই এ ফুল চাষের উপযুক্ত সময়।
আরও পড়ুনঃ বাড়ির ছাদে চাষ করুন চেরি,জেনে নিন সহজ পদ্ধতি
ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া – ২৫%
শখ করে আমাদের দেশে ছাদে বাগান করার প্রথা শুরু হলেও এখন রীতিমত অর্থনৈতিক খাত হিসেবে চিহ্নিত। অনেকেই আছে যারা বাড়ির ছাদে বাগান করে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রি করে।
বসিরহাটের বিবিপুরের গোল্ডেন নার্সারির উদ্যোক্তা প্রায় দশ কাটা জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করে ভালো আয়ের পথ দেখেছেন। এই ফল চাষের পরিমাণ আগামীতে আরও বড় পরিসরে করবেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশে বাড়ছে ইলিশ, মিয়ানমারে কেন কমছে – দা এগ্রো নিউজ
বসিরহাটের এক নার্সারিতে উন্নত প্রজাতির স্ট্রবেরি টবে চাষ করা হল। যার ফলনও বেশ ভাল হয়েছে। তবে চাইলে এটি চাষের জমি কিংবা ছাদ বাগানেও সম্ভব। শীতে টবে স্ট্রবেরির চারা লাগালে মোটামুটি মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে।
বাণিজ্য ও শিল্পের ইতিহাসে অনন্য নেদারল্যান্ডস
জৈব পদ্ধতিতে ফসলের রোগ পোকা নিয়ন্ত্রণ
কাঁচা মরিচের কেজি উপজেলায় ১০, জেলায় ৬০
হাফ ড্রাম : বড় আকারের ড্রামের মাঝামাঝি কেটে দুই টুকরো করে বড় দুটি টব তৈরি করা যায়। বড় জাতের এবং ফলের গাছের জন্য হাফ ড্রাম ভালো। এগুলো সরাসরি ছাদের ওপর না বসিয়ে কয়েকটি টুকরো ইটের ওপর বসানো দরকার। অনেকে মনে করেন, ছাদের ওপর হাফ ড্রাম রাখলে ছাদের ক্ষতি হয়। এ ধারণা সঠিক নয়।
অপ্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয় অবস্থাতেই গাছের নতুন ডগা বা ফুলের রস চুষে খায়। এটি গাছের বৃদ্ধি এবং ফলনে মারাত্মক ক্ষতি করে। নোভাক্রন (০.
খুব সাবধানতার সাথে টব/পটে/ড্রামে/চারা/কলম/বীজ লাগাতে হবে। ঠিক মাঝখানে পরিমাণ মতো মাটির নিচে রোপন করতে হবে। চারা বা কলমের সাথে লাগানো মাটির বল যেন না ভাঙ্গে সেদিকে নজর রাখতে হবে। চারা বা কলমের ক্ষেত্রে বীজতলা/নার্সারিতে যতটুকু নিচে বা মাটির সমানে ছিল ততটুকু সমানে ছাদে লাগাতে হবে। বীজতলার থেকে বেশি বা কম গভীরে লাগালে গাছের বাড়বাড়তিতে সমস্যা হবে। মাঠে ফলমুল সবজি চাষের চেয়ে ছাদে সবজি চাষের অনেক পার্থক্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। চাদের বাগানে প্রতিদিন পরিষ্কার কার্যক্রম অনুসরণ করতে হবে। সেজন্য পুরাতন রোগাক্রান্ত, বয়স্ক ডালপালা, পাতা সাবধানতার সাথে কেটে নির্দিষ্ট স্থানে জমা করতে হবে। এতে গাছপালা রোগমুক্ত থাকবে ফলনে সুবিধা হবে। ফুল এবং সবজিতে প্রয়োজন মাফিক সার প্রয়োগ করতে হবে। কিন্তু ফলের ক্ষেত্রে অন্তত দু’বার একবার বর্ষার আগে একবার বর্ষার পরে সাবধানে পরিমাণমত সার check here দিতে হবে। সার প্রয়োগের সময় মাটির আর্দ্রতা দেখে নিতে হবে। কেননা বেশি আর্দ্র বা কম আর্দ্র কোন টাইপের সার প্রয়োগের জন্য উপযুক্ত নয়। বিশেষ ক্ষেত্রে কিছু কিছু সার পানিতে মিশিয়ে গাছ ছিটিয়ে দিতে হবে। গুঁটি সারও এ ক্ষেত্রে বিশেষ উপযোগী।